Back to Course

Law - Class 12

0% Complete
0/0 Steps
  1. Chap 1 - Law of Partnership

    Module 1 - Partnership Act
    14 Topics
  2. Module 1 - Partnership Act - Exercise
    2 Topics
    |
    1 Quiz
  3. Module 2 - Registration
    6 Topics
  4. Module 2 - Registration - Exercise
    2 Topics
    |
    1 Quiz
  5. Module 3 - Rights and Liabilities of Partner
    16 Topics
  6. Module 3 - Rights and Liabilities of Partner - Exercise
    2 Topics
    |
    1 Quiz
  7. Module 4 - Difference
    4 Topics
  8. Chap 2 - The Law relating to Negotiable Instruments
    Module 1 - Introduction to Negotiable Instruments
    17 Topics
  9. Module 1 - Introduction to Negotiable Instruments - Exercise
    2 Topics
    |
    1 Quiz
  10. Module 2 - Acceptance Negotation and Endorsement
    14 Topics
  11. Module 2 - Acceptance Negotation and Endorsement - Exercise
    2 Topics
    |
    1 Quiz
  12. Chap 3 - The Law of Insurance
    Module 1 - Insurance Act
    14 Topics
  13. Module 1 - Insurance Act - Exercise
    2 Topics
    |
    1 Quiz
  14. Module 2 - Life Insurance
    6 Topics
  15. Module 2 - Life Insurance - Exercise
    2 Topics
    |
    1 Quiz
  16. Module 3 - Marine Insurance
    4 Topics
  17. Module 3 - Marine Insurance - Exercise
    2 Topics
    |
    1 Quiz
  18. Module 4 - Fire Insurance
    9 Topics
  19. Module 4 - Fire Insurance - Exercise
    2 Topics
  20. Module 5 - Difference
    5 Topics
Lesson 1, Topic 11
In Progress

অংশীদারি চুক্তিপত্র

Lesson Progress
0% Complete

অংশীদারগণের মধ্যে অংশীদারি প্রতিষ্ঠিত হয় মৌখিক অথবা লিখিত সম্মতিতে। তবে ভবিষ্যতে কোনোরূপ বিরোধ না হয় জন্য মৌখিক সম্মতির তুলনায় লিখিত সম্মতিই শ্রেয় ও নিরাপদ। যে দলিলে অংশীদারগণের সম্মতিক্রমে অংশীদারি প্রতিষ্ঠানের যাবতীয় শর্তাবলি লিখিতভাবে উল্লেখ থাকে, তাকে অংশীদারি চুক্তিপত্র (Partnership Deed) বলে। অংশীদারি চুক্তিপত্র বিধিবদ্ধ (Registered) বা অবিধিবদ্ধ (Unregistered) উভয়ই হতে পারে। তবে অংশীদারি চুক্তিপত্র লিখিত ও বিধিবদ্ধ হলেই আইনের সাহায্য পাওয়া যায়। সমস্ত অংশীদার কর্তৃক এটি একটি স্বাক্ষরিত দলিল। অংশীদারি চুক্তিপত্রে নিম্নলিখিত বিষয়গুলি অন্তর্ভুক্ত থাকে –

  1. অংশীদারি কারবারের পরিচয়
  2. কারবারের সঠিক স্থান
  3. অংশীদারগণের পরিচয়
  4. কারবারের প্রকৃতি
  5. কার্যরম্ভের তারিখ
  6. নিয়জিত মূলধন
  7. মূলধনের ওপর সুদ
  8. উত্তোলন
  9. উত্তোলনের ওপর সুদ
  10. ঋণের ওপর সুদ
  11. অংশীদারগণের বেতন, কমিশন প্রদান ইত্যাদি
  12. মুনাফা বন্টনের অনুপাত
  13. হিসাবকাল
  14. ব্যাংক সংক্রান্ত পরিচালনা
  15. অংশীদারের অধিকার ও কর্তব্য সমূহ
  16. বিলোপসাধন
  17. সম্পত্তির মূল্যায়ন
  18. প্রতিষ্ঠানের কার্যকাল
  19. বিরোধ মীমাংসা
  20. সুনামের গণনা

নিম্নে বিস্তারিত আলোচনা করা হল

  1. অংশীদারি কারবারের পরিচয় – অংশীদারি প্রতিষ্ঠানের নাম এবং ঠিকানা।
  2. কারবারের সঠিক স্থান – কারবারের প্রধান স্থানের ঠিকানা।
  3. অংশীদারগণের পরিচয় – অংশীদারগণের নাম, ঠিকানা ও পেশা এই চুক্তিপত্রে উল্লেখ থাকে।
  4. কারবারের প্রকৃতি – অংশীদারি প্রতিষ্ঠানটি কোন ধরনের কারবারের সঙ্গে যুক্ত হবে সেটি চুক্তিপত্রে উল্লেখ থাকে।
  5. কার্যরম্ভের তারিখ – অংশীদারি কারবারের গঠন বা কার্যারম্ভের তারিখ এবং কার্যকাল চুক্তিপত্রে উল্লেখ থাকে।
  6. নিয়জিত মূলধন –  অংশীদারগণ প্রত্যেকে কতটা পরিমাণে মূলধন নিয়োগ করবে এবং মূলধন হিসাবটি স্থির (Fixed) অথবা পরিবর্তনশীল (Fluctuating) হবে কি না স্থির করে চুক্তিপত্রে উল্লেখ করতে হবে।
  7. মূলধনের ওপর সুদ – অংশীদারগণ নিয়োজিত মূলধনের ওপর আগে কোনো সুদ পাবে কি না কিংবা পেলে কী হারে সুদ পাবে তা নির্দিষ্টভাবে অংশীদারি চুক্তিপত্রে উল্লেখ থাকবে।
  8. উত্তোলন – অংশীদারগণ ব্যক্তিগত প্রয়োজনে প্রত্যাশিত মুনাফার ভিত্তিতে কোনো অর্থ তুলতে পারবে কি না কিংবা পারলে সর্বাধিক কতটা পরিমাণে তুলতে পারবে সে সম্বন্ধে অংশীদারি চুক্তিপত্রে উল্লেখ থাকবে।
  9. উত্তোলনের ওপর সুদ – উত্তোলনের ওপর অংশীদারগণ কোনো সুদ প্রদান করবে কি না কিংবা প্রদান করলেও সুদের হার নির্দিষ্ট করে চুক্তিপত্রে উল্লেখ থাকবে।
  10. ঋণের ওপর সুদ – অংশাদার কর্তৃক প্রতিষ্ঠানকে প্রদেয় ঋণের ওপর কী হারে সুদ প্রদান করা হবে তা চুক্তিপত্রে উল্লেখ থাকবে।
  11. অংশীদারগণের বেতন, কমিশন প্রদান ইত্যাদি – অংশীদারি প্রতিষ্ঠানে কোনো অংশীদারকে বেতন বা কমিশন প্রদান করা হবে কি না কিংবা প্রদান করা হলে কী হারে প্রদান করা হবে সে সম্বন্ধে সুনির্দিষ্টভাবে চুক্তিপত্রে উল্লেখ থাকবে।
  12. মুনাফা বন্টনের অনুপাত – প্রতিষ্ঠানের লাভ বা ক্ষতি কী অনুপাতে অংশীদারগণের মধ্যে বণ্টিত হবে তা সুনির্দিষ্টভাবে চুক্তিপত্রে উল্লেখ থাকতে হবে।
  13. হিসাবকাল – একটি হিসাবকাল সুনির্দিষ্ট করা অর্থাৎ নির্দিষ্ট কোন তারিখে হিসাবকাল শেষ হবে তা চুক্তিপত্রে উল্লেখ থাকতে হবে।
  14. ব্যাংক সংক্রান্ত পরিচালনা – প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাব কার দায়িত্বে থাকবে অর্থাৎ এটি কোনো নির্দিষ্ট অংশীদার নাকি একাধিক অংশীদারের স্বাক্ষরে পরিচালিত হবে তা চুক্তিপত্রে উল্লেখ থাকবে।
  15. অংশীদারের অধিকার ও কর্তব্য সমূহ – চুক্তিপত্রে অংশীদারগণের অধিকার ও কতব্য সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ থাকবে।
  16. বিলোপসাধন – কোন্ কোন্ পরিস্থিতিতে অংশীদারি প্রতিষ্ঠানটির বিলোপসাধন ঘটবে সে সম্বন্ধে চুক্তিপত্রে উল্লেখ থাকবে।
  17. সম্পত্তির মূল্যায়ন – নতুন কোনো অংশীদারের অংশগ্রহণ বর্তমান কোনো অংশীদারের অবসর গ্রহণ বা মৃত্যুর ক্ষেত্রে সম্পত্তি ও দায়সমূহের মূল্যায়ন পদ্ধতি কীরূপ হবে তা উল্লেখ থাকা প্রয়োজন।
  18. প্রতিষ্ঠানের কার্যকাল – কোনো নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যকে কেন্দ্র করে প্রতিষ্ঠানটি গড়ে তোলা হলে সেই উদ্দেশ্যপুরণ হলে অথবা অংশীদাবদের ইচ্ছানুসারে প্রতিষ্ঠানের কার্যকালের পরিসমাপ্তি ঘটলে তা চুক্তিপত্রে উল্লেখ করতে হবে।
  19. বিরোধ মীমাংসা – অংশীদারগণের মধ্যে কোনোরূপ বিরোধ সৃষ্টি হলে তা কীভাবে মীমাংসা হবে সে সম্বন্ধে চুক্তিপত্রে উল্লেখ থাকতে হবে।
  20. সুনামের গণনা – নতুন অংশীদার গ্রহণ বা কোনো অংশীলবের অবসর গ্রহণের সময় প্রতিষ্ঠানের সুনামের মূল্যায়ন ও হিসাবপত্রাদি কীভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করা হবে সে সম্বন্ধে চুক্তিপত্রে উল্লেখ করতে হবে।
error: Content is protected !!