Back to Course

Audit – Class 12

0% Complete
0/0 Steps
  1. Chap 1 - New Branches of Auditing

    Module 1 - Cost Audit
    10 Topics
  2. Module 2 - Management Audit
    10 Topics
  3. Module 3 - Performance Audit
    10 Topics
  4. Module 4 - Social Audit
    10 Topics
  5. Module 5 - Differences
    5 Topics
  6. Chapter Exercise
    8 Topics
    |
    1 Quiz
  7. Chap 2 - Pre-Audit Procedure
    ভূমিকা
  8. নিরীক্ষার কাজ শুরু করার পূর্বে নিরীক্ষকের দায়িত্ব
  9. নিরীক্ষা পরিকল্পনা
    4 Topics
  10. নিরীক্ষার কর্মসূচী
    11 Topics
  11. নিরীক্ষা স্মারকলিপি
    2 Topics
  12. নিরীক্ষা সংক্রান্ত নথিপত্র
    5 Topics
  13. নিরীক্ষা ফাইল
    3 Topics
  14. নিরীক্ষার নোট বই
    4 Topics
  15. নিয়মমাফিক পরীক্ষা
    8 Topics
  16. নমুনা পরীক্ষা
    10 Topics
  17. Chapter Revision - Chap 2 - Pre-Audit Procedure
  18. Chapter Exercise
    2 Topics
    |
    1 Quiz
  19. Chap 3 - Vouching of Transactions
    Module 1 - Vouching
    10 Topics
  20. Module 2 - Voucher
    8 Topics
  21. Chapter Exercise
    4 Topics
    |
    1 Quiz
Lesson 1, Topic 5
In Progress

উদ্দেশ্য

Lesson Progress
0% Complete

পরিব্যয় হিসাবের সত্যতা, যথার্থতা ও নির্ভূলতা যাচাই করা হল এই নিরীক্ষা মৌলিক উদ্দেশ্য। তবে যে কোনো প্রতিষ্ঠানের পরিব্যয় নিরীক্ষার উদ্দেশ্যকে দুটি দিক হতে বিচার করা হয় – A) সাধারণ উদ্দেশ্য B) সামাজিক উদ্দেশ্য

  • সাধারণ উদ্দেশ্য
  1. পরিব্যয় হিসাবরক্ষণ পদ্ধতির প্রচলন ও উন্নয়ন
  2. পরিব্যয় সংক্রান্ত উপযুক্ত নথিপত্র
  3. পরিব্যয় হিসাবের সঠিকতা যাচাইকরণ
  4. পরিব্যয় নীতি ও পরিকল্পনা অনুসরণ
  5. পরিব্যয় সংক্রান্ত বিভিন্ন খরচ যাচাই করণ
  6. পরিব্যয় হিসাববই রক্ষনাবেক্ষণে যাচাই করণ
  7. সম্পদের উপযুক্ত ব্যবস্থার
  8. পরিব্যয় হ্রাসকরণ
  9. ব্যবস্থাপনা কার্যে সহায়তা 

নিম্নে বিস্তারিত আলোচনা করা হল –

  1. পরিব্যয় হিসাবরক্ষণ পদ্ধতির প্রচলন ও উন্নয়ন – পরিব্যয় নিরীক্ষার অন্যতম উদ্দেশ্য হল উৎপাদনী প্রতিষ্ঠানে পরিব্যয় সংক্রান্ত হিসাবরক্ষণ পদ্ধতি এমন ভাবে তৈরী করা যেখানে হিসাবনিকাশ দক্ষতার সঙ্গে সম্পন্ন করা যায়।
  2. পরিব্যয় সংক্রান্ত উপযুক্ত নথিপত্র পরিব্যয় সংক্রান্ত যাবতীয় নথিপত্র ও হিসাববই নিয়ম অনুযায়ী গুছিয়ে রাখা।
  3. পরিব্যয় হিসাবের সঠিকতা যাচাইকরণ – এই নিরীক্ষার মাধ্যমে হিসাব-নিকাশ সঠিক ও নির্ভুলভাবে যাচাই করা যায়। ফলে হিসাবের সত্যতা জানতে পারা যায়।
  4. পরিব্যয় নীতি ও পরিকল্পনা অনুসরণ – এই পরিব্যয় হিসাব তৈরীর ক্ষেত্রে হিসাবশাস্ত্রের সঠিক নীতি ও প্রতিষ্ঠানের গৃহীত পরিকল্পনা অনুসরণ করা হয়।
  5. পরিব্যয় সংক্রান্ত বিভিন্ন খরচ যাচাই করণ – এই নিরীক্ষার মাধমে পণ্য উৎপাদনের প্রতিটি স্তরে যে সব খরচ হয়  তা যাচাইকরণ হয়।
  6. পরিব্যয় হিসাববই রক্ষনাবেক্ষণে যাচাই করণ – হিসাববইয়ে লেনদেনের যথার্থতা দাখিলকরণ এই নিরীক্ষার মাধ্যমে যাচাই করা হয়।
  7. সম্পদের উপযুক্ত ব্যবস্থার – প্রতিষ্ঠানের কাঁচামাল, মানবসম্পদ/কর্মীসম্পদ ও যন্ত্রপাতির উপযুক্ত ব্যবহারতা এই নিরীক্ষার মাধ্যমে করা হয়।  
  8. পরিব্যয় হ্রাসকরণ – এই নিরীক্ষার দ্বারা প্রতিষ্ঠানের পরিব্যয় হ্রাস করা সম্ভব হয় ও অতিরিক্ত ব্যয়ের উপর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করার উপায় বার করা যায়। অবাঞ্ছিত ও অনুৎপাদক ব্যয়গুলি সহজেই পরিহার করা যায়।
  9. ব্যবস্থাপনা কার্যে সহায়তা – এই নিরীক্ষায় উৎপাদন ব্যয় ও বিক্রয় ব্যয়ের সাথে প্রকৃত ব্যয়ের তুলনা করে বিচ্যুতিগুলি সনাক্ত করা যায়। বিচ্যুতির কারণগুলি ব্যবস্থাপকদের জানানো হয় যাতে ভবিষ্যতে সেগুলি আর না ঘটে তার জন্য উপযূক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।

  • সামাজিক উদ্দেশ্য  
  1. উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি
  2. ভোক্তাদের স্বার্থরক্ষা
  3. দামস্থিরীকরণ ও নিয়ন্ত্রণ
  4. পরিব্যয় সম্পর্কে সচেতনতা
  5. কর্মসংস্থান সৃষ্টি
  6. বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন

নিম্নে বিস্তারিত আলোচনা করা হল –

  1. উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি – উৎপাদনের কাঁচামাল, প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ব্যক্তিরা ও যন্ত্রপাতির উপযুক্ত ব্যবহারের মধ্য দিয়ে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি পায়।
  2. ভোক্তাদের স্বার্থরক্ষা – কারবারের চালিকাশক্তি হল ভোক্তারা। তাদের কাছে ন্যায্য মূল্য দ্রব্য বা সেবা পৌচ্ছে দেওয়া হল এই নিরীক্ষার উদ্দেশ্য।
  3. দামস্থিরীকরণ ও নিয়ন্ত্রণ – উৎপাদিত দ্রব্যের ন্যায্য দাম নির্ধারণ ও মুনাফার বাস্তবায়ণ এই নিরীক্ষা উদ্দেশ্য।
  4. পরিব্যয় সম্পর্কে সচেতনতা – প্রতিষ্ঠানে সম্পদের সঠিক ব্যবহার, অপচয় হ্রাস ও ব্যবস্থাপনাকে পরিব্যয় সচেতনতা সৃষ্টির ক্ষেত্রে সাহায্য করে।
  5. কর্মসংস্থান সৃষ্টি – এই নিরীক্ষা যে কোনো ধরণের অপচয় রোধ ও নিয়ন্ত্রণ করে মানবিক ও অমানবিক সম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহারের পথ সুদীর্ঘ করে। যার ফলে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি পায়, দক্ষতার প্রকাশ পায়, কার্যকরী মূলধন তৈরী হয় ও বিনিয়োগের সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায় ফলে কর্মসংস্থানের সুযোগও বৃদ্ধি পায়।
  6. বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন – উৎপাদিত পণ্যের গুণগত মান ও উৎপাদন মূল্যের উপর ভিত্তি করে বিদেশের বাজারে চাহিদা সৃষ্টি করতে সাহায্য করে এবং বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের পথ প্রশস্ত ও সহজ করে।

error: Content is protected !!